২০২০ সালের ১২ নভেম্বর ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনে ভোট গ্রহন হয়, সেদিন দুপুরের পর থেকে রাত প্রায় ৮টা পর্যন্ত রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন স্থানে মোট ১১টি বাস পোড়ানো হয়। আর এই ঘটনাকে ক্রেন্দ্র করে বেশ কয়েকটি মামলায় বিএনপি ও যুবদলের অসংখ্য নেতা-কর্মীদের নামে মামলা ও গ্রেফতার করা হয়েছিল।
![]() |
আগাম জামিনের জন্য অনেক আগেই আবেদন করেছিল তারা, আজ বুধবার তারই সুবাধে আগাম জামিন চেয়ে নেতা-কর্মীদের করা পৃথক আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি হাবিবুল গনি ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আগামী ৭ ফেব্রুয়ারী বিএনপি ও যুবদলের ১৭৮ নেতা-কর্মীদের আগাম জামিন দিয়েছে।
![]() |
আদালতে বিএনপি ও যুবদলের পক্ষে আইনজীবী কায়সার কামাল বলেন, গাজী কামরুল ইসলাম শুনানিতে ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান লিখন। শুনানি থাকায় জামিন আবেদনকারী নেতা-কর্মীরা আজ আদালতে হাজির হন।
বিএনপি ও যুবদলের পক্ষের আইনজীবী কায়সার কামাল আরো বলেন, উত্তরা, শাহবাগ, পল্টন, কলাবাগান, বাংলা মোটর, ভাটারাসহ রাজধানীর বিভিন্ন থানায় করা পৃথক মামলায় বিএনপি ও যুবদলের ১৭৮ নেতা-কর্মীদের আগাম জামিন চেয়ে পৃথক ৩৬টি আবেদন করা হয়। কায়সার কামাল আরো বলেন, বিএনপি নেতা রবিউল আলম, যুবদলের সহ-সভাপতি রবিউল আউয়াল লাভলু, আবদুল বাতেন শামীমসহ ১৭৮ নেতা-কর্মীকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আগাম জামিন দেন হাইকোর্ট। এছাড়াও বিএনপি ও যুবদলের নেতা-কর্মীদের ঢাকার মেট্রোপলিটন সেশন জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে।